ওয়ার্ডপ্রেস কি? ২০ মিনেটে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার নিয়ম

ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার নিয়ম: আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

বর্তমান ডিজিটাল যুগে একটি নির্ভরযোগ্য অনলাইন পরিমেশনের জন্য নিজস্ব একটি ওয়েবসাইট থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

তা যে কোন ব্যক্তির জন্যই হোক অথবা কোন কোম্পানির জন্যই হোক। সকলেই তাদের অডিয়েন্সের উদ্দেশ্যে নিজস্ব একটা ওয়েবসাইট উপস্থাপন করতে খুবই স্বাচ্ছন্দ বোধ করে থাকে।

আর যে কোন একটি ওয়েবসাইট তৈরির জন্য ওয়ার্ড পেস হলো সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম।

তাই আমাদের আজকের প্রধান আলোচ্য বিষয় হলো ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার নিয়ম

আজকে আমি এই টিউটোরিয়াল এ আপনাদেরকে একটি ওয়েবসাইট ওয়ার্ডপ্রেসের মাধ্যমে কিভাবে তৈরি করতে হয় তা ধাপে ধাপে খুব সহজেই শিখিয়ে দিবো ।

তাই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন । যাতে করে পরবর্তীতে আপনি নিজেই একটি মাধ্যমে ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে পারেন।

প্রথমে আমরা জানবো-

ওয়ার্ডপ্রেস কি?

ওয়ার্ডপ্রেস হলো পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (CMS) গুলোর একটি। এটি একটি Open Source ব্লগিং সফটওয়্যার।

সাড়া বিশ্বের প্রায় ৪০ শতাংশ ওয়েবসাইট WordPress দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে এবং এটি দিয়ে নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম চলছে। ওয়ার্ডপ্রেস মূলত php এবং mySQL দিয়ে তৈরি করা হয়েছে।

এটা তার ব্যবহারকারীদের ডায়নামিক ওয়েবসাইট ও ব্লগ তৈরি করার জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম সুবিধা দিয়ে থাকে।

যার মাধ্যমে আপনি তার ব্যাগ এন্ড CMS ও এলিমেন্ট দ্বারা ওয়েবসাইট আপডেট কাস্টমার এবং পরিচালনা করে নিতে পারবেন।

আরো জানুন, 

তাই আপনি আমাদের আজকের এই ওয়ার্ডপ্রেস টিউটোরিয়াল থেকে ওয়ার্ডপ্রেস এর মূল বিষয় গুলি শিখে নিতে পারবেন।

যেগুলোর ব্যবহার পদ্ধতি জেনে আপনি নিজেই একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন।

ওয়ার্ডপ্রেস কিভাবে কাজ করে?

সর্ব প্রথম ওয়ার্ডপ্রেস একটি ফ্রি ব্লগিং প্লাটফর্ম ছিল। যা পরবর্তীতে একটি ইঞ্জিন তৈরি করে এবং বিনামূল্যে তা ডাউন/লোড করে যেকোনো ব্লগারকে ব্যবহারের সুবিধা দিতে থাকে।

ওয়ার্ডপ্রেস দ্বারা খুব সহজেই কোনো ধরনের পিএইচপি, মাইএসকিউএল বা এইচটিএমএল জ্ঞান ছাড়াই একটি প্রোফেশনাল ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়।

তো চলুন, ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট কিভাবে তৈরি করবেন? তা বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।

২০ মিনেটে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার নিয়ম –

নিচে আমরা ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরির ধাপসমূহ ধারাবাহিক ভাবে বিস্তারিত আলোচনা করবো-

১. ডোমেইন নাম নির্বাচন পদ্ধতি-

একটি ওয়েবসাইটের পরিচিতি হলো তার ডোমেইন নেম।

এই ডোমেইন নেম দ্বারা খুব সহজেই ইউজাররা আপনার ওয়েবসাইটকে খুব সহজেই চিনে থাকবে।

তাই আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটের জন্য সুন্দর একটি ডোমেইন নাম নির্বাচন করে নিতে হবে যেন সেটি আপনার সাইটের সঙ্গে খুব মিল খায়।

তাই আপনাকে আপনার ডোমেইন নাম সিলেক্ট করার সময় আপনার সাইটের সাথে মিল রেখেই ডোমেইন নামটি সিলেক্ট করে নেওয়া একটা টেকনিকও বটে।

যাতে করে মানুষ আপনার সাইটটি ইন্টারনেটে খোঁজার সময় যেন খুব সহজেই আপনার সাইট দিকে খুঁজে পাই এবং সহজেই আপনার সাইটটি মনে রাখতে পারে।

একটি ডোমেইন নাম পছন্দ করার জন্য আপনার সম্পূর্ণ স্বাধীনতা হয়েছে আপনি চাইলে যেকোনো নাম দিয়ে আপনি ডোমেইন নাম সিলেক্ট করে নিতে পারেন।

তবে শুধুমাত্র যে নাম গুলো কোন ওয়েবসাইট বা কোম্পানিতে রেজিস্ট্রি করা নেই সেগুলো থেকে আপনার ডোমেইন নামটি সিলেক্ট করে নিতে হবে।

ডোমেইন নাম বাছাই করন কিছু টিপস এখানে তুলে ধরা হলো:

  • নাম কি আপনার কোম্পানি বা ব্যান্ডের জন্য উপযুক্ত এবং সুন্দর কিনা তা দেখে নিন।
  • নামটি খুব সহজেই মনে রাখা যাবে কিনা সেটা দেখুন।
  • নামটি খুবই ছোট এবং ৬ থেকে ১০ অক্ষরের মধ্যে রাখার চেষ্টা করুন।
  • নামটি যেন খুব সহজেই উচ্চারণ, বানান ও টাইপ করা যায় সেদিকে খেয়াল রাখুন।
  • আপনার সাইটের নিশ সম্পর্কিত শব্দ ব্যবহার করুন। যেমন- আপনার যদি ফুড পন্য সাইট হয় তাহলে ‘Royalbakery.com‘ বা ‘Mybakery.com‘  বেছে নিতে পারেন।

বর্তমানে সারা বিশ্বে কোটি গুটি ওয়েবসাইট রয়েছে । তারপরও ভালো ওয়েবসাইট অনুসন্ধান করা ডোমেইন নাম নির্বাচন করে ওয়েবসাইট বানানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।

২. ওয়েব হোস্টিং নির্বাচন-

এমন কিছু কোম্পানি আছে যারা আপনাকে একদম ফ্রিতে ডোমেইন নেম তৈরি করতে দেয়।

এবং এমনও অনেক কোম্পানি আছে যারা বিনামূল্যে ডুমের নাম রেজিস্টার করার পাশাপাশি ওয়েট হোস্টিং সার্ভিস সেল প্রদান করে থাকে।

এই ওয়েব হোস্টিং প্রোভাইডাররা বর্তমানে বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করেছে এবং নতুনদের জন্য উৎসাহ প্রদান করেছে।

তো, বন্ধুরা চলুন ওয়েবসাইট তৈরির জন্য ওয়েব হোস্টিং কোম্পানির মধ্যে কার্যকলাপ সমূহ জেনে নেয়া যাক।

৩. ওয়েবসাইটের জন্য থিম নির্বাচন ও ডিজাইন করন- 

আপনার ওয়েবসাইট থেকে একটি ব্যক্তিগত বা যেকোনো ধরনের দেখার জন্য না কেন আপনার ওয়েবসাইটের সাথে একটি মানুষই থিম চয়েজ করে দিতে হবে।

এই থিম গুলো খুব সহজেই পরিবর্তন, সংযোজন করা যায় এমন ডিজাইন. যা আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট কে একটি বোতাম বা অপশনের সাহায্যে দেখা পরিবর্তন করতে সাহায্য করে।

আপনি WordPress.org থেকে যেকোনো একটি থিম পছন্দ করে আপনার ওয়েবসাইটে সেট করে নিতে পারেন।

অথবা যে কোন থার্ড পার্টির থিম মার্কেটপ্লেস স্টোর থেকে আপনি বিনামূল্যে অথবা টাকার বিনিময়ে বাছাই করে নিয়ে আপনার সাইডে ইনস্টল করে নিতে পারেন।

আরো পড়ুন, 

আপনি আপনার কনটেন্ট ঠিক রেখে আপনি চাইলে যেকোনো সময় আপনার ইচ্ছামত থিম পরিবর্তন করে নিতে পারবেন, এতে আপনার সাইটের কোন ক্ষতি হবে না। 

থিম ইনস্টল করন:

যদি আপনি WordPress.org-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে থিম পছন্দ করে নিয়ে থাকেন, তাহলে আপনি সেটা সাথে-সাথেই ইনস্টল করে নিতে পারবেন। থিম ইনস্টল করতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন:

  • প্রথমেই ‘Appearance’ থেকে ‘Themes’ অপশনে যান।
  • এরপর ‘Add New’-বাটনে ক্লিক করুন।
  • আপনার পছন্দের থিম খুজে নিয়ে, পছন্দের থিমের নিচে থাকা ‘Install’ বাটনটিতে ক্লিক করুন।
  • থিম ইনস্টল হয়ে গেলে, Activate’ বাটনে ক্লি করুন এবং আপনার ওয়েবসাইটে সক্রিয় করুন।

থার্ড-পার্টির থিম ইনস্টল করার নিয়ম-

  • নতুন থিমের zip ফাইল ডাউন*লোড করুন।
  • WordPress dashboard-এ লগইন করে ‘Appearance’- অপশনে গিয়ে, ‘Themes’-এ ক্লিক করুন।
  • এরপর ‘Add New’ অপশনে ক্লিক করুন এতে করে আপনাকে WordPress dashboard-এ রিডাইরেক্ট করা হবে।
  • এরপর ‘Upload Theme’ বলে যে ব্লু বাটন আসবে, সেটিতে ক্লিক করুন । এরপর, আপনার ডিভাইস থেকে থিমের zip ফাইলটা সিলেক্ট করুন।
  • এবার আপনার থিমটিকে সক্রিয় করার জন্য আপনি একটি লিঙ্ক পাবেন। লিঙ্কে ক্লিক করা মাত্রই থিমটা আপনার ওয়েবসাইটে এসে যাবে।

বেশিরভাগ থিম বিনামূল্যের হলেও, অনেক প্রিমিয়াম থিম রয়েছে যেগুলোর মূল্য  $১০ থেকে $২০০ পর্যন্ত হয়ে থাকে।

তাই, আপনি আপনার পছন্দ ও চাহিদা মতো থিম বেছে নিন।

৪. প্লাগিন সংযুক্ত করন-

এই অপশনটি অপশনাল হলেও বিভিন্ন রকমের প্লাগিন যুক্ত করার ফলে আপনার ওয়েবসাইটের ফাংশন ও বেড়ে যেতে পারে।

আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য আপনার পছন্দমত প্লাগিন ব্যবহার করতে পারেন।

আপনার ওয়েবসাইট থেকে শুরু করে ওয়েবসাইটের ট্রাফিক বিশ্লেষণ, নিরাপত্তা ইত্যাদি বিষয়ের জন্য আপনি প্লাগিনীর মাধ্যমে বিভিন্ন অপশন পেতে পারেন।

তবে অপ্রয়োজনীয় প্লাগিন বা মাত্রা অতিরিক্ত প্লাগিন কখনো আপনার ওয়েবসাইটে ব্যবহার করবেন না।

কেননা অতিরিক্ত প্লাগিন ইন্সটল করার ফলে আপনার ওয়েবসাইটটি স্লো হয়ে যাবে এবং ব্যবহারকারীর জন্য যা খুবই বিরক্তি কর মনে হবে এতে করে আপনার ট্রাফিক বা ভিজিটর কমে যাবে।

৫. সাইটে প্রয়োজনীয় সেটিং সেটআপ করন-

ওয়েবসাইটে পার্মালিঙ্ক সেটআপ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।

তাই ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট শুরু করার প্রথমেই এই পার্মানেন্ট টি সেট করে নেওয়া দরকার।

পার্মালিঙ্ক স্ট্রাকচারের উপর আপনার ওয়েবসাইটের লিংক গুলো দেখতে কেমন হবে তা নির্ধারণ হয়ে থাকে।

সুতরাং পারমালিন আপনার সাইটে স্ট্রাকচারের মূল উপস্থাপক হিসেবে কাজ করে।

যেমন- ‘royalbakery.com’-এর ক্ষেত্রে পারমালিঙ্ক দেখতে হতে পারে- “royalbakery.com/how-to-make-a-chocolate-cake”.

একটা ভালো পারমালিঙ্ক স্ট্রাকচার আপনার অডিয়েন্সকে বুঝাতে সাহায্য করে থাকে, কিন্তু একটা বাজে পারমালিঙ্ক ঠিক এটার বিপরিত কাজ করে থাকে।

আপনার SEO ranking বাড়ানোর জন্য পার্মালিংক স্ট্রাকচার সঠিকভাবে তৈরী করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ।

এই  পারমালিঙ্ক স্ট্রাকচার তৈরিতে অনেকেেই বিভিন্ন ভাবে ভুল করে থাকেন।

আজ আমি আপনাদেরকে সঠিকভাবে এই পার্মালিংক স্ট্রাকচার তৈরী করার পদ্ধতি সম্পর্কে সঠিকভাবে বলে দিচ্ছি।

  • আপনার WordPress dashboard-এর সাইড মেনু থেকে ‘Settings’-এ ক্লিক করে ‘Permalinks’-এ যান।
  • ‘Common Settings’ এর অধীনে, ‘Custom Structure’-এ ক্লিক করুন।
  • ‘Numeric’-এ যাওয়ার কোনো কারণই নেই, কারণ এটি আপনার দর্শকদের বিভ্রান্ত করবে।
  • তাছাড়া এটা আপনার SEO পারপাসগুলোও সার্ভে করে না।
  • ট্যাগ স্ট্রিং এন্টার করুন- ‘/%postname%/’.
  • একবার সেট করা সম্পন্ন হলে, সংরক্ষণ করতে, ‘Save‘- অপশনে ক্লিক করুন।

৬. প্রয়োজনীয় ওয়েবপেজ সেটআপ করন-

নিম্নলিখিত ধাপগুলো অনুসরণ করে আপনি আপনার ওয়েবসাইট টি পরিচালনা করুন-

  • আপনার ওয়েবসাইট তৈরী হয়ে গেলে, আপনি এখন উচ্চ-মানের কন্টেন্টের দিকে নজর দিন এবং ইউনিক কন্টেন্ট পাবলিশ করুন। যা আপনার ওয়েবসাইটকে ট্রাফিক ও কনভার্সনগুলোকে বাড়িয় তুলতে সাহায্য করবে।
  • এরপর, About us, Contact Us, Privacy Policy, Store ও Portfolio-এর মতো প্রয়োজনীয় ওয়েবপেজ তৈরি করুন। কেননা এগুলো একটি ওয়েবসাইটের পূর্ণাঙ্গতার রূপ প্রদান করে।
  • সবশেষে, নিয়মিত কন্টেন্ট পাবলিশ করুন এবং অপ্টিমাইজ ও মনিটরিং করুন।

ওয়েবসাইট তৈরির জন্য হোস্টিং কেনার নিয়ম:

সর্বপ্রথম আপনাকে যে কোনো হোস্টিং প্রোভাইডারকে (web hosting company) বেছে নিতে হবে।

এরপর সেখানে তাদের ‘WordPress Starter plan’ টা চয়েস করে নিতে হবে । যা আপনি কিনতে চাচ্ছেন।

তারপর আপনি মাসিক বা বাৎসরিক ভিত্তিতে হোস্টিং প্লান টি সিলেক্ট করে পরবর্তী ধাপে পেমেন্ট ইনফরমেশন গুলো ফিলআপ করতে হবে।

পেমেন্ট সম্পূর্ণ হলে আপনার ওয়েব হোস্টিং প্রোভাইডারের ‘guided setup wizard’ ওপেন হবে।

এ ই Guided setup থেকেই আপনি খুব সহজেই নিজের হোস্টিং স্টেপের মধ্যে ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টল (WordPress install) করে নিতে পারবেন। 

এবং আপনি চাইলে web hosting কোম্পানির support team এর সাহায্য নিয়েও ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল WordPress install করে নিতে পারবেন। 

এখানে আপনাকে ওই  web hosting কোম্পানির support team  কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে পারে । যেগুলোর সঠিক উত্তর দিন। 

তারপর ওয়ার্ডপ্রেস প্ল্যাটফর্মকে আপনার সিলেক্ট করে দিতে হবে আর হোস্টিং প্রোভাইডার নিজে থেকেই তা ইন্সটল করে নিবে।

এখন আপনি চাইলে আপনার ওয়েবসাইটের জন্য কোন থিম করে নিতে পারেন আর না চাইলে নাও নিতে পারেন।

তবে, পরবর্তীতে আপনি থিম, আপনার নির্বাচিত ডোমেইন নেম বা এক্সিসিটিং ডোমেইন নেম টাইপ করে পছন্দ করে নিবেন।

এখানে ওয়েব হোস্টিং কোম্পানি আপনার সঠিক তথ্যের উপর ভিত্তি করে আপনার ওয়েবসাইট টি ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টল করে দিবে। এর জন্য আপনাকে কিছু সময় অপেক্ষা করতে হবে।

ওয়েবসাইটটি সম্পূর্ণ হওয়ার পর হোস্টিং প্ল্যাটফর্মটি সরাসরি আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটে ড্যাশবোর্ডে নিয়ে যাবে।

এবং আপনি ওয়েলকাম স্কিন দেখতে পাবেন।

এখানে আপনি ‘Manage WordPress’ এ ক্লিক করে চলে যান সেখানে আপনি দেখতে পাবেন আপনার সাইটটি ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল হয়ে গেছে এবং এখানে আপনি ওয়ার্ডপ্রেসের ( https://wordpress.org/ ) ফ্রেশ ইনস্টলেশন করে নিতে পারবেন।

তো বন্ধুরা এখন আপনাদের ডোমেইন নাম ও হোস্টিং দুটোর সমন্বয়ে আপনার নিজস্ব ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট টি তৈরী হয়ে গেছে।

অবশ্যই পড়ুন, 

আজকের শেষ কথা,

আমাদের আজকের ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার নিয়ম আর্টিকেলটি এখানেই শেষ করছি। আশা করি, আপনারা ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার পদ্ধতি গুলো বুঝতে পেরেছেন।

যদি, আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের উপকারী বলে মনে হয়, তবে অবশ্যই তা কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। আর  আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ

Leave a Comment