১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া: বন্ধুরা আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে ১০ হাজার টাকায় করা যাবে এমন লাভজনক ২৫ টি ব্যবসা আইডিয়া সম্পর্কে আলোচনা করবো।
আপনি কি মাত্র 10000 টাকা দিয়ে কি ব্যবসা করা যায়? তা নিয়ে চিন্তিত হয়ে আছেন । তাহলে চিন্তার কিছু নেই আজ আপনি আপনার ১০ হাজার টাকা দিয়ে ব্যবসার আইডিয়া গুলো পেয়ে যাবেন।
তাই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কেননা আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার ফলে আপনি ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া পেয়ে যাবেন।
যেগুলো আপনি মাত্র ১০ হাজার টাকা ইনভেস্ট করেই শুরু করতে পারবেন।
তবে, এই ব্যবসাগুলো সাধারণত ছোটখাটো ব্যবসা হয়ে থাকে । যে ব্যবসাগুলো সাধারণত পার্ট-টাইম, ফুলটাইম হিসেবেও করা যায়।
ছাত্ররা তাদের পড়াশোনার পাশাপাশি এ ব্যবসাগুলো করতে পারে।
এছাড়াও মহিলারা অথবা অন্যকোনো পেশাজীবীর লোকেরাও এ ব্যবসাটিকে তাদের আগ্রহের ভিত্তিতে করতে পারেন পার্ট-টাইম অথবা ফুল টাইম হিসেবে।
তবে এই ব্যবসাগুলো শুরুতে ছোটখাটো ব্যবসা হলেও ভবিষ্যতে অনেক বড় ব্যবসাতে পরিণত করা সম্ভব।
তো বন্ধুরা চলুন, ১০ হাজার টাকা দিয়ে কি কি ব্যবসা করা যায় ? সেগুলো সম্পর্কে জেনে নেই।
১০ হাজার টাকা দিয়ে কি ব্যবসা করা যায়?
আপনি আপনার সঠিক জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে এবং ব্যবসার ধরন অনুপাতে সহ ১০ হাজার টাকা দিয়ে অথবা তার চেয়েও কম খরচে ছোট স্থানীয় ব্যবসা শূরু করতে পারেন৷
বর্তমান ডিজিটাল যুগে মানুষের যোগাযোগ ব্যবস্থা আরো উন্নত করে তুলেছে। আপনি চাইলে এখন অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের অল্প পুঁজি খাটিয়ে ছোটখাটো ব্যবসা করতে পারেন।
এছাড়াও কিছু বিনামূল্যের সফ্টওয়্যার এবং প্লাটফর্ম ব্যবহার করেও আপনি বিভিন্ন ধরনেরে ছোটখাটো ব্যবসাগুলো করে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারেন।
১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া ২০২৪
১০ হাজার টাকায় করার মতো ব্যবসাগুলো সাধারণত ছোটখাটো ব্যবসা (small business) হয়ে থাকে। যেগুলো আপনি আপনার পেশার পাশাপাশি আউটসোর্সিং বা পার্ট টাইম হিসেবেও করতে পারেন।
বন্ধুরা চলুন এখন আমরা মাত্র ১০ হাজার টাকা দিয়ে যেসব ব্যবসা করা যাবে এমন ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানবো।
১. মোবাইল সার্ভিসিং এর দোকান-
আপনি চাইলে যে কোন জায়গায় মোবাইল সার্ভিসিং এর দোকান দিয়ে অল্প টাকায় ভালো পরিমাণে লাভ করার মতো এই ব্যবসাটি করতে পারেন।
বর্তমানে প্রায় সবার হাতে হাতেই বাটন, স্মার্টফোনসহ বিভিন্ন ব্যান্ডের মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে দেখা যায়।
আর এই ডিভাইস গুলো ইলেকট্রনিক ডিভাইস হওয়াই এগুলো যে কোন সময় ব্যায় হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
তাই আপনি মোবাইল সার্ভিসিং এর ব্যবসা শুরু করার মাধ্যমে অনেক ধরনের মোবাইল সার্ভিসিং এর কাজ পেয়ে যাবেন।
এই ব্যবসা করার জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট একটি ছোট দোকান দিতে হবে । যা আপনি একেবারে অল্প টাকায় পেয়ে যাবেন।
এরপর মোবাইল সার্ভিসিং করার জন্য কিছু যন্ত্রাংশ ক্রয় করে নিতে হবে।
আপনি যদি মোবাইল সার্ভিসিং কাজটি না জেনে থাকেন তাহলে আপনার নিকটস্থ যেকোনো মোবাইল সার্ভিসিং এর দোকান থেকে দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে শিখে নিতে পারবেন।
ছোটখাটো ব্যবসা হলেও মোবাইল সার্ভিসিং এর প্রচুর লাভ রয়েছে।
২. লন্ড্রি এবং ধোঁপার ব্যবসা-
মাত্র ১০ হাজার টাকার মধ্যে অনেক লাভজনক আরেকটি ছোট ব্যবসা হল লন্ড্রি বা ধোঁপার ব্যবসা করা।
এই ব্যবসাটি প্রতিযোগিতা অনেক কম থাকায় এই ব্যবসার প্রচুর কাস্টমার পাওয়া যায় । এবং ভালো পরিমাণে লাভ করা যায়।
এই ব্যবসা করার জন্য আপনাকে একটি ছোটখাটো দোকান দিলেই চলবে । অনেক বেশি বড় দোকানে প্রয়োজন হবে না।
আরো পড়ুন,
- ব্যবসা কি ? ব্যবসা কত প্রকার ও কি কি – ব্যবসা পরিচিতি
- ছোটখাটো ব্যবসা কি করা যায়? ছোট ব্যবসার আইডিয়া বাংলাদেশ
- বাংলাদেশে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কোনটি | বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা
হবে এ ব্যবসা করার জন্য আপনাকে অবশ্যই সময়ের প্রতি যত্নশীল হতে হবে।
আপনাকে নিয়মিত ভাবে, সঠিক সময়ে কাস্টমারদের কাপড় গুলো সঠিকভাবে লন্ড্রি করে ডেলিভারি দিতে হবে।
ব্যবসাটি করার জন্য আপনাকে ছোট দোকান, লোন্ড্রি মেশিন বা ওয়াশ মেশিন ক্রয় করে নিতে হবে।
বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের আধুনিক ডিজাইনের ডিজিটাল মেশিন রয়েছে যেগুলো দ্বারা কাপড় খুব সহজেই পরিষ্কার করা যায়। আপনি চাইলে সেগুলো ক্রয় করে নিতে পারবেন।
ব্যবসাটি দেখতে ছোট হলেও এখান থেকে ভালো পরিমাণে লাভ করা সম্ভব।
৩. ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি-
বর্তমানে অনেক কোম্পানি রয়েছেন যারা তাদের প্রোডাক্টগুলো অনলাইনের মাধ্যমে মার্কেটিং করে থাকেন।
যার ফলে খুব তাড়াতাড়ি তাদের পণ্যগুলো অসংখ্য মানুষের মধ্যে প্রচার হয়ে থাকে।
আপনি চাইলে ডিজিটাল মার্কেটিং করে ইনকাম করার জন্য্ আপনার নিজের নামে একটি digital marketing agency খুলে নিতে পারেন।
তারপর আপনি আপনার নিজের ঘরে বসেই অথবা যে কোন জায়গা থেকেই ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সির মাধ্যমে বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা কোম্পানির মার্কেটিং এর কাজ করে খুব ভালো পরিমানে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং জগতে ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি এর প্রচুর চাহিদা রয়েছে । একজন প্রফেশনাল ডিজিটাল মার্কেটার নিজের ঘরে বসেই মাসে লাখ টাকা আয় করে থাকেন।
জন্ম নিবন্ধন যাচাই করে কিভাবে? জন্ম নিবন্ধন সনদ যাচাই করার নিয়ম
৪. ফুলের ব্যবসা-
মাত্র ১০ হাজার টাকার মধ্যে আপনি যদি কোন একটা ব্যবসা করতে চান । তাহলে আমি আপনাকে বলব ফুলের ব্যবসা করতে।
আমরা সবাই কম বেশি ফুল ভালোবাসি । আমরা বিভিন্ন প্রয়োজনে ফুল ব্যবহার করে থাকি।
অনেক সময় আমাদের কিছু কিছু ফুলের প্রয়োজন পড়ে সেগুলো আমরা সচরাচর খুঁজে পায় না।
বিভিন্ন দোকানে কিনতে গিয়েও আমাদের অনেক খোঁজাখুঁজি করার পর দূরদূরান্ত থেকে ফুল গুলো সংগ্রহ করে থাকি । এতে করে আমাদের অনেক টাকা খরচ হয়ে থাকে।
তাই আপনি চাইলে একটি ফুলের দোকান দিয়ে সেখানে সব ধরনের ফুল সরবরাহ করে রাখতে পারেন।
এতে করে যখন কেউ আপনার কাছে ফুল কিনতে আসবে কিছু কিছু ফুলের ক্ষেত্রে আপনি অনেক বেশি পরিমাণে টাকা লাভ করে নিতে পারবেন।
ফুলের ব্যবসাটি দেখতে ছোটখাটো হলেও এতে অনেক লাভ করা যায়।
৫. ট্রাভেল এজেন্সি ব্যবসা-
travel agency business বর্তমানের একটি উন্নতমানের ছোট এবং অল্প টাকার ব্যবসা । এই ব্যবসাটি আপনি চাইলে শুরু করতে পারনে।
কারণ প্রতিদিন মানুষ কম বেশি বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করে থাকেন।
তারা বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমন করার জন্য flight ticket, train ticket, hotel booking বা সম্পূর্ণ holiday trip অনলাইনে বা অফলাইনে বুকিং করে থাকেন।
ভ্রমন করার সময় অনেকেরই নিজস্ব সময় থাকেনা। তাই তারা বিভিন্ন ধরনের ticket ও hotel booking করার জন্য বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্ট দেরকে খূজে থাকেন।
তাই আপনি একজন ট্রাভেল এজেন্সি হিসেবে ব্যবসাটি শুরু করে ট্রাভেল এজেন্ট হিসেবে এসকল বুকিং এর কাজ করে দিতে পারেন।
তবে, আপনাকে এমন যায়গায় travel agency business শুরু করতে হবে, যেখানে সচরাচর অন্য কোনো ট্রাভেল এজেন্সি নেই। তাহলে আপনি দ্রুত ট্রাভেল এজেন্সি ব্যবসাতে সফল হতে পারবেন।
৬. ব্লগিং ব্যবসা-
বর্তমান সময়ে অনলাইনে খুবই জনপ্রিয় এবং লাভজনক অনলাইন ব্যবসা হল ব্লগিং blogging. ব্যবসা।
আপনি চাইলে ব্লগিং করে দিনে মাত্র দুই থেকে তিন ঘন্টা সময় ব্যয় করে কমপক্ষে মাসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশের তরুণ তরুণেরা ব্লগিং করে মাসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছেন।
আপনি যদি একজন ব্লগার হতে চান তাহলে আপনাকে একটি ফ্রী ব্লগ খুলে নিতে হবে।
তারপর আপনি আপনার ব্লগে বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করে গুগল এডসেন্স এর এপ্রুভাল পেয়ে গুগল এর বিজ্ঞা/পন এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারেন।
একজন প্রফেশনাল ব্লগার হিসেবে ব্যবসা করার জন্য আপনি ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে পারেন। এতে করে আপনার ৬০০০ হাজার থেকে ৮০০০ হাজার টাকার মতো খরচ হতে পারে।
এছড়াও আপনার লাগবে একটি ল্যাপটপ অথবা ডেস্কটপ কম্পিউটার, ইন্টারনেট সংযোগ এবং নিজে প্রশ্রিম করে ধৈর্য সহকারে কাজ করার মনমানষিকতা।
যখন আপনি একজন সফল ব্লগার হিসেবে নিজেকে দাঁড় করাতে পারবেন তখন আপনাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হবে না।
খুব ভালো একটি পজিশনে আপনি আপনার ক্যারিয়ারকে পৌঁছাতে পারবেন।
৭. কম্পিউটার সার্ভিসিং এর দোকান-
মোবাইল সার্ভিসিং এর মত আপনি চাইলে কম্পিউটার সার্ভিসিং এর ব্যবসাটি ও অল্প পুঁজিতে শুরু করতে পারেন।
কম্পিউটার সার্ভিসিং করার জন্য আপনাকে অবশ্যই কম্পিউটার সার্ভিসিং এর বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিতে হবে।
আপনি যুব উন্নয়ন অথবা সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে তিন মাস অথবা ছয় মাস মেয়াদী কম্পিউটার সার্ভিসিং এর বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়ে নিতে পারেন।
তাছাড়াও আপনি যে কোন কম্পিউটার সার্ভিসিং প্রশিক্ষণ সেন্টার থেকেও প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেও এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন।
যুব উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে অথবা সমাজসেবা থেকে প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর আপনাকে ব্যবসা করার জন্য তারা অল্প পরিমাণে লোন দিয়ে থাকে।
তাই আপনি চাইলে একটি দোকান দিয়ে কম্পিউটার সার্ভিসিং এর ব্যবসা করে ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারেন।
৮. মোবাইল রিচার্জ ব্যবসা-
বর্তমানে প্রচুর পরিমাণে মোবাইল রিচার্জ এর প্রয়োজন হয়ে থাকে। প্রত্যেকেরই কাছে মোবাইল থাকার কারণে সকলেই কমবেশি টাকা রিচার্জ করে থাকেন কথা বলা, নেট ব্যবহার করা সহ বিভিন্ন কাজের জন্য।
আপনি গ্রাম অথবা শহরের যেকোনো জায়গায় একটি দোকান দিয়ে সেখানে ফ্লেক্সিলোডের ব্যবসা করতে পারেন।
তাই আপনি একটি ভালো ঘনবসতিপূর্ণ জায়গা দেখে অথবা যেখানে মোবাইল রিচার্জ এর গ্রাহক সংখ্যা অনেক বেশি রয়েছে সেরকম জায়গা বেছে নিয়ে মোবাইল রিচার্জ ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন।
এই ব্যবসাটি করার জন্য আপনার অনেক বেশি টাকার প্রয়োজন পড়বে না। আপনি অযথা খরচ না করে এত হিসাব করে মাত্র ১০ হাজার টাকার মধ্যে ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন।
এই ব্যবসাটি আপনি মোবাইল রিচার্জ প্রতি হাজারে কমিশন হিসেবে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
আপনি যত বেশি টাকা রিচার্জ করতে পারবেন তত বেশি ইনকাম হবে।
৯. অনলাইন মার্কেটপ্লেসে বিক্রয় ব্যবসা-
বর্তমানে অনলাইন মার্কেট চাহিদা প্রচুর রয়েছে। যতই দিন যাচ্ছে ততই অনলাইন মার্কেটপ্লেসে ব্যবসার জনপ্রিয়তা বেরিয়ে চলছে।
অনলাইন মার্কেটপ্লেস এমন ওয়েবসাইট বা প্ল্যাটফর্ম যেখানে যেকোনো ব্যক্তি তার প্রোডাক্ট বা সেবা বিক্রয় করতে পারে।
অনলাইন মার্কেটপ্লেসে গুলোর মধ্যে যে সেরা মার্কেটপ্লেস হলো- Amazon, Flipkart, Snapdeal ইত্যাদি।
এই মার্কেটপ্লেস গুলোতে দৈনিক লাখ লাখ মানুষ তাদের নিজেদের পণ্য বা সেবা বিক্রয় করে প্রচুর টাকা ইনকাম করছেন।
অনলাইন মার্কেটপ্লেসে পন্য বা সেবা বিক্রি করার জন্য আপনাকে একটি একাউন্ট খুলে নিতে হবে। তারপর সে একাউন্টের মাধ্যমে আপনি আপনার পণ্যগুলোর বিস্তারিত তথ্য লোকদের কাছে তুলে ধরতে হবে।
যখন লোকেরা আপনার পণ্যগুলোর তথ্য দেখে পণ্যগুলো নিতে আগ্রহী হবে তখন তারা আপনার সাথে যোগাযোগ করবে।
আপনিও তাদের সঙ্গে কথাবার্তা বলে পণ্য বা সেবাগুলো তাদের কাছে বিক্রি করতে পারবেন।
আপনি অনলাইনে পণ্য বিক্রির জন্য মাত্র ১০ হাজার টাকা ভাইয়ের চেয়েও কম টাকার পন্য দিয়ে ব্যবসা আরম্ভ করতে পারেন।
অনলাইনে খুব সহজেই বিক্রি করার মতো কিছু প্রোডাক্ট যেমন- থ্রিপিছ, শাড়ী, পাঞ্জাবী, বাচ্চাদের পোশাক, মেয়েগের কসমেটিক্স, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স পন্য ইত্যাদি।
১০. গরম মসলা বিক্রির ব্যবসা-
আমাদের সকলেরই বিভিন্ন প্রকার মসলা যেমন- আদা, লং, এলাচ, দাড়চিনি, হলুদের গুড়া, মরিচের গুড়া, তেজপাতা ইত্যাদির প্রয়েজন হয়।
আমরা নিয়মিত এসব মসলা কিনে থাকি।
আরো জানুন,
- কিভাবে একটি ফ্রি ব্লগ তৈরি করা যায়? ( ব্লগ খোলার নিয়ম )
- নিজের ব্লগে কেমন আর্টিকেল লিখবেন? ব্লগে আর্টিকেল লেখার নিয়ম
- ডিজিটাল মার্কেটিং কি? ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শিখব
আপনি চাইলে এসব মসলা বাজার থেকে কিনে নিয়ে বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে অথবা শহরের অলিতে গলিতে বাসায় গিয়ে গিয়ে এই মসলা বিক্রির ব্যবসাটি করতে পারেন।
এই ব্যবসা করার জন্য আপনি মাত্র ১০ হাজার টাকা দিয়েই শুরু করতে পারবেন।
মসলা বিক্রির ব্যবসাটি দেখতে ছোটখাটো হলেও এতে আপনি ভালো পরিমাণে লাভ করতে পারবেন।
১১. খাবারের স্টল ব্যবসা-
আমরা রাস্তাঘাটে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট খাবারের স্টল দেখতে পায়। যেগুলোতে সাধারণত চপ, সিঙ্গারা, রোল, মোমো, নুডলস, কাচ্চি বিড়ানি সহ আরো অনেক ধরণের খাবার পাওয়া যায়।
এই ব্যবসা গুলো দেখতে ছোটখাটো হলেও প্রচুর পরিমাণে কাস্টমার হয়ে থাকে এবং বেচা কেনা অনেক বেশি পরিমাণে করা যায়।
আপনি যদি খাবারের মান ভালো রেখে একটু কম দামি খাবার গুলো বিক্রি করেন তাহলে আপনি খুব অল্প সময়ের মধ্যেই আপনার ব্যবসাটি প্রচার করতে পারবেন।
১২. জোস/ শরবত স্টল-
আপনি লক্ষ্য করলে দেখবেন যে বিভিন্ন জায়গায় খাবারের স্টল এর মতই জোস স্টলের দোকান রয়েছে। যেগুলোতে বিভিন্ন ধরনের ফলের জোস বা শরবত তৈরি করে বিক্রয় করা হয়।
এ ব্যবসা করার জন্য আপনি কোন স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল, অথবা সরকারি কোনো প্রতিষ্ঠানের সামনে ভালো একটা জায়গা বেছে নিন।
কেননা যেসব জায়গাতে লোকদের অনেক বেশি ভিড় হয়ে থাকে । যার ফলে অনেকেই আপনার দোকানে বিভিন্ন ধরনের শরবত খাওয়ার জন্য আসতে থাকবে।
তাই আপনি আপনার সার্ভিসটি প্রধানের মাধ্যমে তাদের কাছ থেকে ভালো পরিবারের টাকা কামাই করে নিতে পারবেন।
এই ব্যবসা করার জন্য আপনি অল্প পুঁজিতেই একটি টং দোকান তৈরি করে নিয়ে শূরু করতে পারবেন। একটি টং দোকান তৈরি করতে আপনার তিন থেকে চার হাজার টাকা খরচা হয়ে থাকবে।
১৩. নারিকেল / ডাব বিক্রির ব্যবসা-
আমরা সবাই কমবেশি ডাব বিক্রির ব্যবসার সাথে পরিচিত। আমাদের যাদের নারিকেল গাছ রয়েছে আমরা অনেক সময় বিভিন্ন পাইকারদের কাছে ডাব বিক্রি করে থাকি।
তারা শুধুমাত্র একটি ভ্যান গাড়ির মাধ্যমে এ ব্যবসাটি করে থাকেন।
আপনি চাইলেও নিজেও এই ব্যবসাটি করতে পারেন এ ব্যবসা করার জন্য আপনাকে একটি ভ্যান গাড়ি ক্রয় করে নিতে হবে।
আর যদি ভ্যনগাড়ী কিনার সামর্থ না থাকে তাহলেও আপনি এই ব্যবসাটি করতে পারবেন। তবে এর জন্য আপনাকে বিভিন্ন সময় যাতায়াতের জন্য গাড়ি ভাড়ার মাধ্যমে মালামাল নিতে হবে।
এরপর বাড়ি বাড়ি গিয়ে কম দামে নারিকেল কিনে নিয়ে সেগুলোকে আপনি শহরে বা বাজারে গিয়ে বেশি দামে বিক্রয় করতে পারবেন।
তবে এই ব্যবসাটির মধ্যে কচি ডাবগুলো আপনি বিভিন্ন হাসপাতালের সামনে বিক্রয় করতে পারলে অনেক বেশি পরিমাণে লাভ করতে পারবেন।
১৪. কোচিং সেন্টার ব্যবসা-
আপনি যদি পড়ানোর বিষয়ে ভালো জ্ঞান থাকে তাহলে আপনি কোচিং সেন্টার চালু করে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে পড়াতে পারেন।
এর জন্য আপনাকে একটি রুম ভাড়া নিতে হবে।
অথবা আপনার বাসায় যদি আলাদা রুম থাকে তাহলে সেখানে আপনি স্টুডেন্টদেরকে ডেকে কোচিং পরিচালনা করতে পারবেন।
আপনি বাচ্চাদেরকে পড়ানোর বিপরীতে তাদের কাছ ফি- হিসেবে থেকে ভালো পরিমাণে টাকা নিতে পারবেন।
আপনি যদি কোচিং সেন্টার দেওয়ার মতো কোন রুম না পান তাহলে চিন্তার কিছু নেই।
আপনি “বাসায় গিয়ে পড়ানো হয” এরকম কিছু লিফলেট তৈরি করে বিভিন্ন জায়গায় লাগিয়ে প্রচার করতে পারেন।
এরপর যাদের টিউশনির প্রয়োজন হবে তারা আপনার সাথে যোগাযোগ করবে । এরপর আপনি নিয়মিত বাসায় গিয়ে টিউশনি করিয়ে ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন না।
১৫. ডিজিটাল মার্কেটিং-
চাইলে ঘরে বসে ডিজিটাল মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করতে পারেন।
মাত্র ১০ হাজার টাকা দিয়ে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন খুব সহজেই।
তাছাড়া এই ব্যবসাটি আপনি আপনার ঘরে বসেই পরিচালনা করতে পারবেন। এর জন্য আপনার কোন দোকান বা অফিসের প্রয়োজন হবে না।
এই ব্যবসা করার জন্য আপনার অবশ্যই ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে।
ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য আপনি বিভিন্ন wholesaler বা manufacturer দেড় কাছ কম দামে কম দামে পণ্যগুলো কিনে সেগুলো অনেক বেশি দামে বিক্রয় করতে পারবেন।
এতে করে আপনার প্রচুর পরিমাণে করার সুুযোগ রয়েছে।
কেননা যখন আপনি আপনার পণ্যটি ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে বিক্রয় করতে যাবেন তখন অবশ্যই সেখানে পণ্যের বিবরণ, দাম এবং যোগাযোগ নাম্বার দেওয়া থাকবে।
যখন কেউ আপনার পন্যটি কিনতে আগ্রহী হবে, তখন তাদের আর দামদার করার উপায় থাকবে না। তাই আপনি যে দামে অন্যটি বিক্রয় করতে ইচ্ছুক ঠিক সেই দামটি বসিয়ে দিতে পারবেন।
যার ফলে আপনি এনালগ ব্যবসার চেয়ে অনেক বেশি লাভ করতে পারবেন।
১৬. ইউটিউ চ্যানেল ব্যবসা-
অনলাইনে টাকা ইনকাম করার সহজ আরেকটি মাধ্যম হল ইউটিউব। আপনি চাইলে ইউটিউব ব্যবসা করতে পারেন একদম ফ্রিতে অথবা অন্যের কাছ থেকে কিছু টাকা খরচ করে নিন।
আপনি যখন একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করবেন । তখন আপনাকে সেই চ্যানেলে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করতে হবে।
আপনি যদি নিজের ভিডিও বানাতে না পারেন তাহলে অবশ্যই কারো কাছ থেকে ভিডিও বানানোর কাজগুলো শিখে নিন।
তারপর ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করেন । ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করা অনেকটা সোজা। আপনি নিজেই ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে নিতে পারবেন।
আপনি ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও বানিয়ে আপনার চ্যানেলে আপলোড করার পর বিভিন্ন বিজ্ঞা/পন দেখিয়ে সেখান থেকে ভালো পরিমানে ইনকাম করতে পারবেন।
এছাড়াও আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে sponsorship এবং affiliate marketing করার মাধ্যমেও মাসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
১৭. ঝাল মুরির বিক্রি-
আপনার ১০ হাজার টাকার মধ্যেই ঝাল মুরির ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
ঝালমুড়ি বিক্রি করার জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট কোন দোকানের প্রয়োজন । হবে এ ব্যবসাটি আপনি ঘুরে ঘুরেই একটি ভ্যান গাড়িতে করে নিয়ে বিক্রি করতে পারবেন।
এছাড়াও এই ব্যবসাটি আপনি খাঁচায় করে নিয়েও শুরু করতে পারেন।
এই ব্যবসা করার জন্য নির্দিষ্ট কোন জায়গায় বসে করতে হবে না। গ্রামের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে অথবা বাজাড়ে, শহরের অলিতে গলিতে সবখানেই করতে পারবেন।
তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ লোকজনের চলাচল যেসব জায়গায় বেশি রয়েছে সেসব জায়গাতে আপনি এই ব্যবসাটি করে ভালো পরিমানে লাভ করতে পারবেন।
১৮. আচারের ব্যবসা-
বিক্রি করার মতো আচারের ব্যবসা করতে পারেন যে কোনো যায়গায়। এর জন্য কোনো দোকান এর প্রয়োজন হবে না।
তাছাড়াও এই ব্যবসাটি অল্প পুঁজিতেও শুরু করা যায়।
আপনাকে এই ব্যবসাটি করার জন্য বিভিন্ন ধরনের টেস্টি আচার বানানোর অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। যেন, লোকে আপনার বানানো আচার গুলো খাওয়ার পরে আবার খেতে চায়।
তাহলে আপনি খুব অল্পদিনেই এই ব্যবসাটি করে ভালো সুনাম অর্জন করতে পারবেন এবং আপনার বিক্রিও বৃদ্ধি করতে পারবেন।
ফলে আপনার আচার বিক্রির ব্যবসা থেকেও ভালো টাকা ইনকাম করার সুযোগ পাবেন।
১৯. ফলের দোকান-
আমাদের সকলেরই কমবেশি ফল খেতে পছন্দ করি । আমাদের সরীর-স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে ফল অনেক উপকারি উপাদান।
প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের ফলে চাহিদা প্রচুর রয়েছে । প্রতিদন প্রচুর পরিমাণে ফল কেনা-বেচা হয়ে থাকে।
আপনি চাইলে অল্প টাকাতেই এই ফলের ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
এতে প্রচুর লাভ হয়ে থাকে।
২০. ঠোংগা, ব্যাগ এর ব্যবসা-
পেপার দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ব্যাগ বা ঠোংগা বানিয়ে সেগুলো আপনার আশেপাশের দোকানে দোকানে গিয়ে বিক্রি করে এই ব্যবসাটি আপনি করতে পারেন।
এতেকরে আপনি অল্প টাকায় ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন।
তবে, ব্যবসাটি করার জন্য আপনাকে নিয়মিতভাবে দোকানে দোকানে গিয়ে ব্যাগ বা ঠোংগার সাপ্লাই দিয়ে আসতে হবে।
২১. দর্জির দোকান-
১০ হাজার টাকায় ব্যবসা শুরু করতে হলে আপনি দিতে পারেন একটি দর্জির দোকান।
আপনার যদি দর্জি কাজ জানা থাকে তাহলে আপনি আপনার উপযুক্ত দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা দ্বারা সেলাই বা দর্জি ব্যবসার কাজটি করতে পারেন।
পারলে আপনি হোম ডেলিভারির ব্যবস্থা করুন । যাতে করে আপনি সবার চেয়ে বেশি কাস্টমার পেতে পারেন।
বাসায় গিয়ে গ্রাহকের পোশাক তৈরির জন্য মাপ নিয়ে আসতে পারেন এবং পোশাক তৈরি হয়ে গেয়ে বাসায় গিয়ে পৌছে দিন।
তাছাড়াও আপনি অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের সুন্দর সুন্দর ডিজাইনের মাধ্যমে পোশাক তৈরির কাজ করে দিতে সচেষ্ট থাকুন।
এতে করে আপনার জনপ্রিয়তা অনেকাংশে বেড়ে যাবে এবং আপনি দ্রুত অনেক বেশি লাভ সহ ব্যবসার বিস্তার ঘটাতে পারবেন।
২২. বিউটি পার্লার ব্যবসা-
আপনার উপযুক্ত দক্ষতা ও প্রশিক্ষন থাকলে আপনি এই ব্যবসাটি অল্প টাকায় শুরু করতে পারেন।
তবে এই ব্যবসার জন্য আপনাকে একটি দোকান না দিয়ে বাসায় গিয়েও করতে পারবেন। কেননা আজকাল অনেকেই নিজের বাসায় বসে বিউটিশিয়ানদের দ্বারা বিভিন্ন ধরনের সেবা নিতে চান।
তাই আপনি প্রয়োজনীয় উপকরণ কিনে বাসায় গিয়ে গিয়ে ফেসিয়াল, পেডিকিওর, ম্যানিকিওর, অয়েল ম্যাসাজ বা ওয়্যাক্সিংয়ের মতো পরিষেবা দিতে পারেন।
আপনার সেবার মান ভালো হলে খুব দ্রুত আপনার বিউটিশিয়ান ব্যবসাটি প্রসার হয়ে যাবে। এই ব্যবসাটিও আপনি ১০ হাজার টাকার মধ্যেই শুরু করতে পারবেন।
২৩. খাবারের হোম ডেলিভারি-
বর্তমান সময়ে অনেকেই বাসায় বিভিন্ন ধরনের পিঠা সহ অন্যান্য খাবার তৈরি না করে বিভিন্ন খাবাবের হোম ডেলিভরির মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের খাবার অর্ডার করে কিনে থাকেন।
আপনার যদি ভালো মানের মজার মজার খাবার তৈরির অভিজ্ঞতা থাকে। তাহলে, আপনি আপনার অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন ধরনের মজার মজার খাবর তৈরি করে নিন।
তারপর সেগুলো বাসায় গিয়ে হোম ডেলিভারির মাধ্যমে বিক্র করুন নিয়মিত ভাবে। একসময় দেখবেন যে আপনি প্রচুর পরিমাণে খাবারের অর্ডার পেয়ে যাবেন।
তখন আপনি এক নয় আরো লোক সহ কাজটি পরিচালনা করে যেতে হবে। এই ব্যবসা করার জন্য ১০ হাজার টাকা দিয়েই শুরু করেতে পারবেন।
২৪. চা-পান বিক্রির দোকান-
আপনি খুব অল্প টাকায় ব্যবসা করতে চাইলে চায়ের দোকান দিয়ে চা-পান বিক্রির ব্যবসাটি করতে পারেন।
চা-পান বিক্রির ব্যবসা আপনি গ্রাম অথবা শহরের যে কোনো জনবহুল জায়গায় দিতে পারেন।
অবশ্যই পড়ুন,
- ভিডিও দেখে টাকা আয় করার apps এবং সেরা ওয়েবসাইট সমূহ
- ঘরে বসে ফ্রি টাকা ইনকাম করার উপায় || ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট
- কিভাবে একটি ওয়েবসাইট দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় || অনলাইনে ইনকাম করার উপায়
- অনলাইন থেকে আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়- ঘরে বসে ফ্রি টাকা ইনকাম
অল্প পুঁজির সবচেয়ে ছোট ব্যবসা গুলো মধ্যে এই ব্যবসাটি অনেক সেরা ব্যবসা।
এই ব্যবসাটি আপনি ১০ হাজার টাকার মধ্যেই করতে পারবেন।
২৫. Web Designing ব্যবসা-
বর্তমানের প্রায় সকল প্রতিষ্ঠান এবং কোম্পানিগুলোর নিজস্ব একটি ওয়েবসাইট এর প্রয়েজন হয়ে থাকে।
তারা বিভিন্ন ভাবে ওয়েবডিজাইনারদের কাছ থেকে ওয়েবসাইট তৈরি ও ডিজাইন করিয়ে নিয়ে থাকেন টাকার বিনিময়ে।
তাই আপনি যদি একজন ভালো মানের ওয়েবডিজাইনা হতে পারেন তাহলে আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট তৈরি করে দিয়ে ভালো পরিমানে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
আর যদি আপনার ওয়েবডিজাইন জানা না থাকে তাহলে কোথায় থেকে ওয়েবজিইন কোর্সটি করে নিয়ে শিখতে পারেন।
অথবা অনলাইনে বিভিন্ন ব্লগ পরে ও ইউটিউব ভিডিও দেখার মাধ্যমে ওয়েবসাইট তৈরি ও ওয়েবডিজািইন শিখতে পারেন।
এই কাজটি করার জন্য আপনার ১০ হাজার টাকার চেয়েও কমেও শুরু করতে পারবেন।
আজকের শেষ কথা,
বন্ধুরা আজ আমি আপনাদের সাথে ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে আলোচনা করেছি।
আপনারা যদি ১০ হাজার টাকার মধ্যেই কোনো ব্যবসা করার কথা ভেবে থাকেন, তাহলে উপরের বর্ণিত ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়ার মধ্য থেকে আপনাদের পছন্দের যে কোনো একটি ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
আর্টিকেলটি কেমন লাগলো তা জানাতে কমেন্ট করুন।
আর যদি ভালো লেগে থাকে, তাহলে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিন। ধন্যবাদ